Notes

January 28, 2021. Thursday evening. Not Monday, but Thursday is Funday for many of us in Bangladesh. When I was getting out of the office, I was thinking, ‘what’s tonight?’ Book, movie, working for our club, or nothing? I was thinking and stepping towards my friend Mehedi Shamim’s Tailor marketing office, my recent hangout zone.

“It’s a kindness that the mind can go where it wishes.” ― Ovid, The Poems of Exile: Tristia and the Black Sea Letters. Tweet I love where I come from. My hometown is rife with memory. It is always holding a place in my heart, one that’s sticky with nostalgia. I always love to go

রাঙ্গামাটি শব্দটা যখন ছোটবেলায় উচ্চারণ করতাম, ভাবতাম, তখন মাটির রং লালচে বলে মনে হতো। সম্ভবত তেমনই মনে হয়ে সবার। তার পরে একটু বড় বেলায় যখন ভাবতাম তখন সবুজ একটা অবয়ব ভেসে আসে। রাঙ্গামাটিতে প্রথম গেলাম গত ১৫ অক্টোবর ২০২০। উইকেন্ডগুলোতে হারিয়ে যেতে ইদানিং ভালোই লাগছে। বিয়েল ভাই সেই ইচ্ছা পূরণ করছে একর পর এক। গত

নিউ নরমাল শব্দটা আমার কাছে মোটেও নরমাল লাগে না। ওয়ার্ক ফ্রোম হোম শব্দটা যতটা ক্লাসি শোনায় ভেতরটা ততটাই মানবতা বিরোধী বলে মনে হয় আমার। ২০ মার্চ থেকে ০৯ আগষ্ট ২০২০ পুরো সময়টা এক রকম বাসাতে ছিলাম। অপ্রয়োজনে রুম থেকে বের হওয়াটাও অতিরিক্ত কাজ হিসেবে ভাবতে শিখে গিয়েছিলাম। ১০ আগষ্ট থেকে ফিজিক্যালি অফিসে যাওয়া শুরু। একটু

বাংলায় কিছু লিখবো বলে ম্যাকের কিবোর্ডে হাত রাখি না বছর খানেক। অবশেষে লেখালেখি থেকে হাইবারনেশনে থাকাটা ভাঙ্গলো। স্প্রেড শিট, পাওয়ার পয়েন্ট, ইমেইল, ক্যালেন্ডার, হোআটসঅ্যাপ আর মিটিং এর ভির খানেকটা চোখ রাঙ্গাচ্ছে যদিও তবে বছরে ২-১ বার এসবকে ৮-১০ দিনের জন্য না বলা যায় অনায়াসে। নিজের সঙ্গে লম্বা একটা সময় নিয়ে নিজে কবে বসেছি, কথা বলেছি

লিগ্যাসি শব্দটাকে এত বেশি অর্থবহ মনে হয়নি এর আগে কখনো। অনেক সময় ব্যবহার করি শব্দটা তবে আজকে এর ব্যবহারে নতুন এক মাত্রা যোগ হয়েছে আমার কাছে। লিগ্যাসি কালচারালি হতে পারে, আদর্শে হতে পারে, স্থাবর-অস্থাবরে হতে পারে, বহুভাবেই হতে পারে বা বহন করা যেতে পারে। কলকাতা শহর তার স্থাপনায় আর সংস্কৃতিতে ভিষণভাবে এক লিগ্যাসি বহন করে

সাংস্কৃতিক আন্দোলন বলতে উদীচী আর সত্যেন সেনের চেহারাই ভেসে আসে আমার সামনে। কলেজ স্ট্রীটের বিকাল শেষে পার্ক স্ট্রীটে গিয়ে মনে হলো নিউইয়র্কের টাইমস স্কয়ারে এসে দাঁড়িয়েছি। রাস্তার দু’পাশে ব্রান্ড (সপ) গুলোর এ্যাড চোখ ধাধানো ছিলো। বুকসপ গুলো নানান সব বইয়ের সংগ্রহে ভরপুর। সপের ওপরে (উপরের তলায়) বসে মানুষ গল্প করছে। পাশে ছোট পরিসরে লাইভ মিউজিক

কলকাতার জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে গিয়েছিলাম আজ যা কিনা একই সাথে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসও। রবীন্দ্রনাথের কয়েক হাজার স্মৃতি দৃশ্যমান রয়েছে বাড়িতে। আর আমরা যারা রবীন্দ্রনাথকে বড় একটা সময় ধরে পড়ছি তারা এ বাড়ির আনাচে কানাচে খুঁজে পাবেন তাঁকে। রবীন্দ্রনাথের জন্মের আঁতুড় ঘর থেকে ২২শে শ্রাবণ তার প্রয়াণ ঘর সবই নিজের চোখে দেখলাম। আমার গুজবাম হচ্ছিলো কেন জানি।

সকাল চারটায় হোটেল থেকে বের হলাম এয়ারপোর্টে যাব বলে। কলকাতা থেকে দিল্লির ফ্লাইট ছিল ছয়টা পয়তাল্লিশে। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে আমি কলকাতার আর্ট ফিল্ম দেখতাম বেশ। সেসময় থেকেই কলকাতা শহরকে ঘুম থেকে উঠতে দেখার একটা ইচ্ছা ছিল মনের ভেতরে। আজ সুযোগ করে নিলাম। একটু আগেই বের হয়ে টেক্সি করে মিনটি চল্লিশেক শহরের এদিক সেদিক ঘুরে চলে গেলাম